একটানা রাত জাগার প্রভাব যতটা না শারীরিক, তার চেয়ে অনেক বেশি মানসিক। কিছুদিনের মধ্যেই এক ধরণের বিষণ্ণতা আক্রান্ত করে যা নিত্য নতুন সমস্যা তৈরী করতে থাকে। আপনারা কেউ যদি এই মুহূর্তে এরকম পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যান তাহলে অনুরোধ করবো - নিজের প্রতি একটু বেশি যত্নবান হবেন। বিষয়টা অনেক কঠিন কিন্তু তারপরও আপনাকে এটা করতেই হবে। একটু পুষ্টিকর খাবার খাবেন, ছোটো ছোটো বিশ্রাম নেবার অভ্যাস করুন। সম্ভব হলে কারো সাহায্য নিন যে আপনাকে দুই ঘন্টা ঘুমানোর সুযোগ করে দিবে।
যেদিন জানবেন আপনাকে আজ রাত জেগে থাকতে হবে, মোটামুটি একটা পরিকল্পনা করে রাখুন - বাচ্চাকে কি খাওয়াবেন, আপনি কি খাবেন। বই পড়ার অভ্যাস থাকলে ঠিক করে রাখুন কি পড়বেন, মন ভালো করা সিনেমা দেখতে পারেন, গান শুনলে প্লে লিস্ট তৈরী করে রাখুন। রাত জাগলে সাধারণত ভোর রাতের দিকে অসম্ভব ক্ষুধা পায়। হাবিজাবি কিছু না খেয়ে যা আপনার শরীরের জন্য উপকারী এমন খাবার খাবেন। অনিয়মিত ঘুমের কারণে অনেক সময় পেটে গ্যাসের সমস্যা হয়। সুতরাং আপনার খাবারের পরিকল্পনায় এই বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।
#Autism #SpecialChild #ASD #AutismParenting
Facebook | Instagram | YouTube
---
Support this podcast: https://podcasters.spotify.com/pod/show/kisholoy/support
Podchaser is the ultimate destination for podcast data, search, and discovery. Learn More