আমাদের সপ্তম পর্ব প্রকাশিত হয়েছিলো ২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর। আমরা বিরতি নিয়েছি প্রায় ১ বছর ৮ মাস, দিন হিসেবে ৬০০ দিনের মতো। আগের পর্বগুলোর মতো নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে যদি আমরা আমাদের কাজ চালিয়ে যেতাম তাহলে আজকের দিনে ৭০’র অধিকতম কোনো এক পর্বে আমরা থাক
অটিজম অবস্থা স্বীকার করা একটা প্রায় অসম্ভব কঠিন কাজ, এই বিষয় নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলাও একটা কঠিন কাজ। অন্তত আমাদের অভিজ্ঞতায় আমরা তাই বুঝেছি, এবং প্রতি নিয়ত নতুন করে বুঝছি। সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা আমাদের জীবনের সাধারণ কোনো বিষয় নিয়ে কথা বললে আমাদের
তবে সবকিছু ছাড়িয়ে আরো একটি বিষয় আমাদেরকে ব্যাপক প্রভাবিত করছিলো - আমাদের পুরো বাসা জুড়ে কোনো স্বাভাবিক শিশুসুলভ কর্মকান্ড ছিলো না। তাহমিদ বাইরের কোথাও থাকতে চায় না, অন্য বাচ্চাদের সাথে মিশতে দেয়ার সুযোগ হিসেবে আমাদের কাছে তখন একটাই সমাধান মাথায়
মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের বিভিন্ন ধরণের ইন্দ্রিয় শক্তি দিয়েছেন যার মাধ্যমে আমরা আমাদের পারিপার্শ্বিক পরিবেশ, মানুষ, বিভিন্ন বস্তু এবং ঘটনা দেখে ভাষা শিখি, দক্ষতা অর্জন করি, বুদ্ধিমান হই এবং জীবনে সফল, ব্যর্থ অথবা কিছুই না হয়ে বড় হতে থাকি। আমাদের
একটানা রাত জাগার প্রভাব যতটা না শারীরিক, তার চেয়ে অনেক বেশি মানসিক। কিছুদিনের মধ্যেই এক ধরণের বিষণ্ণতা আক্রান্ত করে যা নিত্য নতুন সমস্যা তৈরী করতে থাকে। আপনারা কেউ যদি এই মুহূর্তে এরকম পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যান তাহলে অনুরোধ করবো - নিজের প্রতি এ
আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি - কোনো বিশেষ বাচ্চাকে পারিবারিকভাবে গ্রহণযোগ্য করার ক্ষেত্রে প্রথম প্রতিরোধ আসে তার জন্মদাতা বাবা মা এর কাছ থেকে। কেন আমার সাথে এমন হলো - এরকম একটি দুরূহ সমাধান অযোগ্য প্রশ্ন তাড়িয়ে বেড়ায় সবসময়। পারিবারিক বা সামাজিক চ
আজকের পর্বে আমরা বলব অটিজম এর কিছু প্রাথমিক উপসর্গ এবং আনুসাঙ্গিক জটিলতা নিয়ে। এখানে বলে রাখা উচিত, আমরা যে বিষয়গুলো বলছি তা একান্তই আমাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতালব্ধ। প্রত্যেকটি মানুষ আলাদা। বিশেষ সন্তানদের ক্ষেত্রে এই ভিন্নতা আরো প্রকট। আপনাদের ক
মানুষ হিসেবেও আমরা ছোটো থেকে বড় হয়ে সমাজের অংশে পরিণত হই। কিন্তু কিছু জটিল সমীকরণে আমাদের সন্তানদের মধ্যে কারো কারো ক্ষেত্রে এই কিশলয় পর্বটি অনাকাঙ্খিতভাবে দীর্ঘ হতে পারে। আমাদের এই মঞ্চে আমাদের বিশেষ সন্তানদের এই দীর্ঘ কিশলয় পর্বের সুখ দুঃখ নি